কক্সবাজারে অবৈধ স্থাপনা অপসারণে কেন নির্দেশ নয় : হাইকোর্ট

কক্সবাজারে অবৈধ স্থাপনা অপসারণে কেন নির্দেশ নয় : হাইকোর্ট

পরিবেশগত ছাড়পত্র ও সুয়ারেজ প্ল্যান্ট ছাড়াই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা (হোটেল, মোটেল, রেস্তোরা, মার্কেট, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান) ধ্বংস ও অপসারণ করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কক্সবাজার পৌরসভা এলাকায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে। বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ সোমবার এ রুল জারি করেন। মন্ত্রী পরিষদ, পরিবেশ, বিমান ও পর্যটন, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত, জন প্রশাসন ও পানি সম্পদ সচিবসহ ২২জনকে তিন মাসের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) করা এক রিট আবেদনে এ আদেশ দেন আদালত। আদালতে রিট আবেদনকারী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মিনহাজুল হক চৌধুরী ও সাঈদ আহমেদ কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। রুলে কক্সবাজার জেলার ৭টি উপজেলার(কক্সবাজার সদর, মহেশখালী, টেকনাফ, রামু, চকোরিয়া, উখিয়া ও পেকুয়া উপজেলা) উন্নয়ন বহির্ভূত ও সংরক্ষিত এলাকায় অবস্থিত পাহাড়, টিলা ও বনাঞ্চল রক্ষায় বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না জানতে চাওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ১২০ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকতে অবৈধ দখল ও নির্মাণ, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক দূষণ, পৌর বর্জ্য ও যত্রতত্র প্লাস্টিক ফেলা বন্ধ করতে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া কক্সবাজারের সংরক্ষিত এলাকায় ১০ তলা সার্কিট হাউজ ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
সু চির বিচারের দাবিতে কক্সবাজার রোহিঙ্গাদের বিক্ষোভ পূর্ববর্তী

সু চির বিচারের দাবিতে কক্সবাজার রোহিঙ্গাদের বিক্ষোভ

সকল সেক্টরে নারীরা এখন সর্বত্র দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে: প্রধানমন্ত্রী পরবর্তী

সকল সেক্টরে নারীরা এখন সর্বত্র দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে: প্রধানমন্ত্রী

কমেন্ট