কী হবে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের

কী হবে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের

সাড়া জাগানো উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যেন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়া না হয়, সে দাবি ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণ না করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের বিরোধী দল লেবার পার্টি। দলটির নেতা জেরেমি করবিন থেকে শুরু করে ছায়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডায়না অ্যাবোট পর্যন্ত এ দাবিতে একাত্ম হয়েছেন। তাদের দাবি, মানবাধিকারের সুরক্ষার তাগিদে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যেন কোনোভাবেই যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণ না করা হয়। তবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে এখনো পর্যন্ত এই দাবি মেনে নেওয়ার কোনো ইঙ্গিত দেননি। উল্টো অ্যাসাঞ্জের গ্রেফতারকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। ২০১২ সালের জুন থেকে লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ছিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। ৪ এপ্রিল উইকিলিকসের টুইটে বলা হয়, ইকুয়েডর সরকারের উচ্চপর্যায়ের দুটি সূত্র থেকে তারা নিশ্চিত হয়েছে কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েকদিনের মধ্যে অ্যাসাঞ্জকে দূতাবাস থেকে তাড়ানো হতে পারে। সেই ধারাবাহিকতায় রাজনৈতিক আশ্রয় প্রত্যাহার করে বৃহস্পতিবার তাকে ব্রিটিশ পুলিশের হাতে তুলে দেয় ইকুয়েডর। ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে মামলার ঘোষণা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। সেখানে দোষী সাব্যস্ত হলে তার পাঁচ বছরের কারাদ- হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতেই অ্যাসাঞ্জকে যেন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়া না হয়, সে দাবিতে আওয়াজ তুলেছেন লেবার পার্টির নেতারা। টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন।
প্যারিসে আগুনে পুড়ল ৮৫০ বছরের পুরোনো গির্জা পূর্ববর্তী

প্যারিসে আগুনে পুড়ল ৮৫০ বছরের পুরোনো গির্জা

‘ধর্ম নিয়ে বাংলায় বিজেপিকে রাজনীতি করতে দেব না’ পরবর্তী

‘ধর্ম নিয়ে বাংলায় বিজেপিকে রাজনীতি করতে দেব না’

কমেন্ট