ভারতীয় পেঁয়াজের দেশের বাজারে চাহিদা নেই

ভারতীয় পেঁয়াজের দেশের বাজারে চাহিদা নেই

ভারতীয় পেঁয়াজ ও দেশীয় পেঁয়াজের দাম প্রায় সমান হওয়ায় ক্রেতারা বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ ক্রয় করছে না। বিপাকে পড়েছে আমদানিকারকরা। দুই দিনে হিলি বন্দর দিয়ে ১৩৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হলেও সোমবার বন্দর দিয়ে কোন পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। ভারতে পেঁয়াজ আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর ২ জানুয়ারি থেকে আমদানি শুরু হয়। এতে হিলি স্থলবন্দরে পাইকারি ও খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করে এবং ভারতীয় ও দেশি পেঁয়াজ প্রতিকেজি প্রায় ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ আমদানি শুরু হওয়ায় প্রভাব পড়েছে হিলির খুচরা ও পাইকারি বাজারে। প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হলেও সোমবার ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ২৭ থেকে ৩০ টাকা দরে। হিলি বাজারের ব্যবসায়ী আনিছুর রহমান জানায়, ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির কারণে দাম কমে গেছে। পেঁয়াজ আমদানিকারকদের কাছ থেকে আমরা ২৭ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে ক্রয় করে তা খুচরা বাজারে বিক্রি করেছি। বাজারে ভারতীয় ও দেশি পেঁয়াজের দাম প্রায় সমান হওয়ায় ক্রেতারা ভারতীয় পেঁয়াজ ক্রয় করছে না। আমদানিকারক মাহফুজার রহমান বাবু জানান, পেঁয়াজ আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়েছে ভারতে আইপি (ইমপোর্ট পারমিশন) সমস্যার কারণে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি সোমবার। ২-৩ দিনের মধ্যে আবার পেঁয়াজ আমদানি শুরু হবে। তিনি আরো বলেন, পেঁয়াজ আমদানি হওয়ায় দেশি বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম যেমন কমেছে তেমনি ভারতে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। এতে করে পেঁয়াজ আমদানি করে লোকসান গুনতে হতে পারে ব্যবসায়ীদের।
শেয়ারের দাম ৫০ শতাংশ হ্রাস-বৃদ্ধি হলেই তদন্ত পূর্ববর্তী

শেয়ারের দাম ৫০ শতাংশ হ্রাস-বৃদ্ধি হলেই তদন্ত

ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া অনলাইনে ব্যবসা, ১৬ প্রতিষ্ঠান নজরদারিতে পরবর্তী

ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া অনলাইনে ব্যবসা, ১৬ প্রতিষ্ঠান নজরদারিতে

কমেন্ট