হত্যা মামলার আসামির রহস্যজনক মৃত্যু

হত্যা মামলার আসামির রহস্যজনক মৃত্যু

বগুড়ার নন্দীগ্রামে আকমল হোসেন (৩২) নামের এক হত্যা মামলার আসামির রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের দাবি, তাকে অপহরণ করে নন্দীগ্রামে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অপরদিকে পুলিশ বলছে তার মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ থাকায় মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হবে। বৃহস্পতিবার রাতে নন্দীগ্রাম থানার হাটকড়ই বাজার এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আকমল হোসেন বগুড়া সদরের এরুলিয়া ইউনিয়নের বানদীঘি পুর্বপাড়া গ্রামের মৃত মকবুল সরদারের ছেলে। তিনি ২০১৭ সালে বানদীঘি গ্রামের ওহেদ আলী হত্যা মামলার ৪ নম্বর আসামি। মামলার পর থেকে তিনি গ্রাম ছেড়ে বগুড়া শহরের ঠনঠনিয়া এলাকায় বসবাস করতেন। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে আকমল হোসেন বগুড়া জজ কোর্টে ওহেদ আলী হত্যা মামলায় হাজিরা দেয়। এরপর বাসায় না ফিরে তিনি নিখোঁজ হন। পরিবারের লোকজর বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে কোনো সন্ধান পায়নি। সন্ধ্যার দিকে তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ হলেও তিনি কোথায় আছেন তা বলেননি। রাত ১০টার দিকে নন্দীগ্রাম থানা পুলিশ হাটকড়ই বাজার এলাকা থেকে আকমল হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে। নিহতের চাচাতো ভাই আপেল মাহমুদ বলেন, নন্দীগ্রামের হাট কড়ই বাজারে তার ভাই এর যাওয়ার কোনো কারণ নেই। তিনি বলেন, ওহেদ হত্যা মামলার বাদী পক্ষের লোকজন তার ভাইকে অপহরণ করে সেখানে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে। মরদেহের দুই পাঁজর এবং ঘাড়ে জখমের চিহ্ন রয়েছে। নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শওকত কবির বলেন, আকমল হোসেনের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ফেরি চলাচল এখনো বন্ধ, দুর্ভোগে শ্রমিক ও যাত্রীরা পূর্ববর্তী

শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ফেরি চলাচল এখনো বন্ধ, দুর্ভোগে শ্রমিক ও যাত্রীরা

মসজিদে বিস্ফোরণে তিতাস, ডিপিডিসি, মসজিদ কমিটি দায়ী করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল পরবর্তী

মসজিদে বিস্ফোরণে তিতাস, ডিপিডিসি, মসজিদ কমিটি দায়ী করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল

কমেন্ট