২০১৭ সালের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ

২০১৭ সালের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ

বিনিয়োগকারীদের অব্যাহত বিক্রয় চাপে ২০১৭ সালের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে স্থিতি পেয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল্যসূচক। বুধবার দিনশেষে ডিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক ৫১৯৬ পয়েন্টে স্থিতি পেয়েছে। যা ২০১৭ সালের ৫ জানুয়ারির পর সর্বনিম্ন। এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৩২.৬০ পয়েন্ট। দিনশেষে সিএসইতে ১১ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই’র বাজার পর্যালোচনায় এসব তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৩টির, কমেছে ১৭৩টি প্রতিষ্ঠানের ও দর অপরিবর্তিত ছিল ৬৫টি প্রতিষ্ঠানের। এ সময় ডিএসইতে ৯ কোটি ২৭ লাখ ৯৬ হাজার ২৮৮টি শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দিনশেষে ডিএসেই’র সার্বিক মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২১.৮৮ পয়েন্ট। এ সময় ডিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক ৫১৯৬.০৩ পয়েন্টে স্থিতি পেয়েছে। এসময় শরীয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর মূল্যসূচক ডিএসইএস ও ডিএস-৩০ সূচক যথাক্রমে ৯.১৫ পয়েন্ট ও ১২.৬৯ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন শেষে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে ছিল ব্র্যাক ব্যাংক। দিনশেষে কোম্পানিটির ১৭ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। টার্নওভার তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ফরচুন সুজ, কোম্পানিটির ১১ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১১ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মধ্যে দিয়ে টার্নওভার তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে ছিল স্কয়ার ফার্মা। টার্নওভার তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে ছিল প্রিমিয়ার ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ফাস্ট ফাইন্যান্স, মুন্নু সিরামিক, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড, লিগ্যাসি ফুটওয়্যার ও এসএস স্টিল। অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক কমেছে ৩২.৬০ পয়েন্ট। এদিন সিএসই’র প্রধান মূল্যসূচক ৯৬৩২ পয়েন্টে স্থিতি পেয়েছে। এ সময় সিএসইতে ১১ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দিনশেষে সিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৯টির, কমেছে ১০৫টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ৩২টি প্রতিষ্ঠানের। এ সময় সিএসইতে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে ছিল ডোরিন পাওয়ার। কোম্পানিটির ১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ করতে ব্যর্থ ব্যাংক এডিপি আমানত পাবে না পূর্ববর্তী

ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ করতে ব্যর্থ ব্যাংক এডিপি আমানত পাবে না

রফতানি আয় বেড়েছে, প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৬১ শতাংশ পরবর্তী

রফতানি আয় বেড়েছে, প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৬১ শতাংশ

কমেন্ট