দেশে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা

দেশে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে সরকার দলীয় সদস্য দিদারুল আলমের এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের কাজ চলমান রয়েছে। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ২০২১ সালের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট ও ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, দেশের মানুষের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিতে বর্তমান সরকার ডুয়েল-ফুয়েল, গ্যাস/এলএনজি এবং কয়লা ও পারমাণবিক শক্তিনির্ভর বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। নসরুল হামিদ বলেন, বর্তমানে ডুয়েল-ফুয়েল, গ্যাস/এলএনজি এবং কয়লাভিত্তিক মোট ৯ হাজার ৯৬৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৭টি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণাধীন রয়েছে। এ বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো ২০১৮ থেকে ২৪ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে চালু হবে। তিনি আরো বলেন, ২২ হাজার ৮৩০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৭টি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ পরিকল্পনাধীন রয়েছে। আঞ্চলিক সহযোগিতার ভিত্তিতে ভারতের তিনটি স্থান থেকে ২ হাজার ৩৩৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। যা ২০১৮ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে শুরু হবে। নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর (২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত) নোয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ওই জেলার সেনবাগ উপজেলায় ২২৮ কিলোমিটার ও সোনাইমুড়ি উপজেলায় ৪৫৭ কিলোমিটার বিতরণ লাইন নির্মাণ করা হয়েছে।
'কন্ট্রোল টাওয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিলো না শেষ সময়ে' পূর্ববর্তী

'কন্ট্রোল টাওয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিলো না শেষ সময়ে'

পয়লা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরবর্তী

পয়লা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা

কমেন্ট