করোনার কারণে প্রায় এক বছর ধরে বন্ধ রয়েছে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এরই মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়িয়ে স্থগিত করা হলে চলমান পরীক্ষা। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্টদের এমন সিদ্ধান্তে সমস্যায় পড়ছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা। স্থগিত পরীক্ষা সম্পন্ন করতে আন্দোলন শুরু করেন ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। এদিকে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও পরীক্ষা গ্রহণের দাবিতে আন্দোলনের মাঠে রয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসছে ছয় মন্ত্রণালয়। শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টায় মন্ত্রিপরিষদ কক্ষে শিক্ষামন্ত্রীর সভাপতিত্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সভা অনুষ্ঠিত হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব মো. শাফায়াত মাহবুব চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, সভায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীকে উপস্থিত থাকতে অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ সচিব, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব এবং আইজিকে উপস্থিত থাকতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। অতিরিক্ত আইজি (স্পেশাল ব্রাঞ্চ), ইউজিসি প্রতিনিধি ছাড়াও পাঁচ মহাপরিচালক এবং তিন পদস্থ কর্মকর্তাকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ গর্বের ও ঐতিহাসিক : প্রধানমন্ত্রী পূর্ববর্তী

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ গর্বের ও ঐতিহাসিক : প্রধানমন্ত্রী

‘মানবাধিকার রক্ষার জন্য একটি ঘাঁটি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা উচিত মানবাধিকার কাউন্সিলের’ পরবর্তী

‘মানবাধিকার রক্ষার জন্য একটি ঘাঁটি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা উচিত মানবাধিকার কাউন্সিলের’

কমেন্ট