নতুন করে মুক্তিযোদ্ধা হতে আবেদনের সুযোগ নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
কৃষ্ণগহ্বরে যাচ্ছে হকিংয়ের কণ্ঠ
যেতে চেয়েছিলেন মহাকাশে, কিন্তু পারেননি। তবে নিজের প্রিয়তম মহাজাগতিক বস্তু কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোলে যাচ্ছে তাঁর সেই ব্যারিটোন কণ্ঠস্বর—‘আমি স্টিফেন হকিং বলছি’। সঙ্গে পাঠানো হচ্ছে আরো বিশেষ কিছু বার্তা, সুরে বেঁধে।
কিন্তু কৃষ্ণগহ্বরের কাছাকাছি তো যাওয়া যায় না! মহাকাশযান বা কারো পক্ষেই তা সম্ভব নয়। কাছে গেলেই তো অসম্ভব জোরালো মহাকর্ষীয় বলের টানে তাকে গিলে খাবে কৃষ্ণগহ্বর। তাই প্রয়াত বিজ্ঞানীর কণ্ঠস্বর পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে থাকা একটি কৃষ্ণগহ্বরের উদ্দেশে ছুড়ে দেবে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি (ইএসএ)। শব্দ তো তরঙ্গই। সেই তরঙ্গকে নিজের জোরালো মহাকর্ষীয় বলের টানে টেনে নেবে ব্ল্যাক হোল।
গত শতকের শেষ দিকে হকিংই প্রথম অঙ্ক কষে দেখিয়েছিলেন, ‘ব্ল্যাক হোলস আর নট সো ব্ল্যাক’, ব্ল্যাক হোল মোটেই পুরোপুরি কালো নয়। সে-ও আলো উগরে দেয়। ব্ল্যাক হোল থেকেও বেরিয়ে আসে আলো।
বিজ্ঞানীর মেয়ে লুসি হকিং বলেন, ‘এটা খুব সুন্দর একটা প্রতীকী উদ্যোগ। বাবার অস্তিত্ব এবং তাঁর মহাকাশে যাওয়ার ইচ্ছার মধ্যে এই উদ্যোগ একটা সেতুবন্ধ তৈরি করবে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের গ্রহের সবচেয়ে কাছের ব্ল্যাক হোলেই যাচ্ছে বাবার ফেলে যাওয়া কণ্ঠস্বর। ওই ব্ল্যাক হোলের নাম ১এ-০৬২০-০০।’
কমেন্ট